Hungry to Know

Saturday, January 26, 2019

ওয়েবসাইটও ফ্রি পাওয়া যায়, কিন্তু…

ফ্রি (Free) এর দুনিয়ায় সবাইকে স্বাগতম! “ওয়েবসাইট চাই, কিভাবে কি করবো?” পর্বে যেমনটা বলেছিলাম, সময়টাই এখন ফ্রি-এর সময়। সবকিছুর সাথে একটা কিছু ফ্রি বা ছাড় জাতীয় কিছু না থাকলে আমাদের ভালো লাগে না। প্রযুক্তির বাজারেও এই ফ্রি কালচারের বেশ আবেদন রয়েছে বৈ কি! এই তো বছর কয়েক আগেই মাইক্রোসফট তাদের নতুন অপরেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ ১০-এ ফ্রি আপগ্রেড করার সুযোগ দিল। আমিও সেই সুযোগে আমার উইন্ডোজ সেভেনটাকে জেনুইন উইন্ডোজ ১০ বানিয়ে নিলাম। আজ পর্যন্ত সেটাই চলছে।

তো আস্ত একটা অপারেটিং সিস্টেম ফ্রি পাওয়া যায় যখন, তখন ওয়েবসাইটও ফ্রি পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু……..। ....এই ‘ফ্রি’ এবং সেই ‘কিন্তু...’ নিয়েই আজকের যত কথা।

আপাত দৃষ্টিতে ফ্রি ওয়েবসাইট পাওয়ার তিনটি পদ্ধতি আছে:
  • ১. সবকিছু নিজে নিজে করা, অর্থাৎ ডিজাইন/ডেভেলপমেন্ট থেকে শুরু করে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন ও হোস্টিং সংক্রান্ত ফ্রি সার্ভিসগুলো ব্যবহার করা।
  • ২. এমন কোন ডেভেলপারকে খুঁজে নেয়া যে তার ক্যারিয়ার শুরু করতে চাচ্ছে এবং পোর্টফোলিও (Portfolio) ভারী করার জন্য কয়েকটি কাজ ফ্রি করে দিতে আগ্রহী।
  • ৩. তিন নম্বর পদ্ধতিটা হচ্ছে - কাউকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিয়ে ভদ্রতার খাতিরে টাকা-পয়সা কিছু-ই না দেয়া। হাহাহাহা!
২ ও ৩ নং পদ্ধতি নিয়ে কিছু বলার নাই। এক নম্বর পদ্ধতিটি নিয়েই যত আলোচনা। অর্থাৎ অন্যের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে না খেয়ে আপনার নিজেকেই পরিশ্রম করতে হবে। এক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে তা হলো-
  • ১. ফ্রি ডোমেইন নেম রেজিষ্ট্রেশন করা (Domain Registration)
  • ২. ফ্রি ওয়েবসাইট হোস্ট করা (Web Hosting)
  • ৩. ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করা (Web Design & Development)
    • ৩.১: নিজে ওয়েবসাইট বানিয়ে ফ্রি হোস্ট ব্যবহার করা
    • ৩.২: অনলাইন ওয়েবসাইট বিল্ডার সার্ভিস ব্যবহার করা (এক্ষেত্রে ডোমেইন ও হোস্টিং নিয়ে ভাবার প্রয়োজন পড়ে না।)
এগুলোই হচ্ছে ফ্রি ওয়েবসাইট পাওয়ার সম্ভাব্য কিছু পথ। আসলে অনেক রকম সার্ভিস আছে, অনেক রকম উপায় আছে। সম্ভাব্য সবকিছুর সহজ সরলিকরণ করা সম্ভব না, তবে কিছুটা আলোচনা করা যাক-

১. ফ্রি ডোমেইন নেম রেজিষ্ট্রেশন করা (Domain Registration)

ফ্রি ডোমেইন পাওয়ার খুব বেশি সুযোগ আপনার সামনে খোলা নেই। উপায় হচ্ছে .TK / .ML / .GA / .CF / .GQ -এর মতো ফ্রি ডোমেইনগুলো ব্যবহার করা, যা কিনা ফ্রিনোম (Freenom.com) নামে একটি কোম্পানি সেবাটি দিয়ে থাকে। এর মধ্যে .tk ডোমেইনটি বেশ জনপ্রিয়। ফ্রিনোম এর ব্যপারে জানতে https://www.freenom.com/en/freeandpaiddomains.html আর .tk ডোমেইন এর ব্যপারে জানতে http://www.dot.tk/en/index.html লিংক দুটি ভিজিট করতে পারেন। .tk ডোমেইন নিলে আপনার ওয়েবসাইট যেখানে হোস্ট করা থাকবে সেখানে ডোমেইন ফরোয়ার্ড করে নিতে হবে, কারণ এটি শুধুই একটি ডোমেইন সার্ভিস, হোস্টিং নয়।

ফ্রি ডোমেইন পাওয়ার আরেকটি উপায় হতে পারে কমার্শিয়াল হোস্টিং কম্পানিগুলো যদি ফ্রি ডোমেইন অফার করে তাহলে। তবে সেগুলো হয় অল্প সময়ের জন্য, হয়তো বা ১ বছর, অথবা প্যাকেজ অফারের অন্তর্ভূক্ত যেমন হোস্টিং কিনলে ডোমেইন ফ্রি। অতএব এটা পুরোপুরি ফ্রি সার্ভিস বলা যায় না।

২. ফ্রি ওয়েবসাইট হোস্ট করা (Web Hosting)

তো যা বলছিলাম যে .tk ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করলে আপনার আলাদাভাবে একটি হোস্টিং সার্ভিস-এর ব্যাপারে চিন্তা করতে হবে। এমনতর হোস্টিং সার্ভিস আছে যারা আপনাকে কিছু সুবিধাসহ ফ্রি ওয়েবস্পেস দেবে, সিপ্যানেল (cPanel)-ও দিতে পারে (cPanel হচ্ছে ওয়েবসাইট হোস্টিং-এর একটি জনপ্রিয় কন্ট্রোল প্যানেল বা ইন্টারফেস) যা দিয়ে আপনি হোস্টিং-এর সত্যিকারের মজা নিতে পারবেন। এমন কিছু সার্ভিস যেমন:
  • freehosting.com (সিপ্যানেল সহ)
  • 000webhost.com
  • megabyet.com
  • byet.host/free-hosting
  • hostt.com
  • x10hosting.com
  • 5gbfree.com
এরমধ্যে আমি কৌতুহলবশত: 000webhost.com ব্যবহার করে দেখেছিলাম, বাঁকিদের কথা এই মুহূর্তে বলতে পারছিনা। 000webhost.com -এর ফ্রি অফারের মধ্যে আছে সীমিত ১ গিগাবাইট ডিস্ক স্পেস, ১০ গিগাবাইট ব্যান্ডওয়াইডথ, কোন ইমেইল সার্ভিস ও ব্যাকআপের সুবিধা নেই, সেই সাথে লাইভ সাপোর্টও নেই। বুঝতেই পারছেন অবস্থা!

৩. ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করা (Web Design & Development)

এই অংশটিকে দু’ভাগে ভাগ করে নিয়েছি:
  • ৩.১: নিজে ওয়েবসাইট বানিয়ে ফ্রি হোস্ট ব্যবহার করা
  • ৩.২: অনলাইন ওয়েবসাইট বিল্ডার সার্ভিস ব্যবহার করা (এক্ষেত্রে ডোমেইন হোস্টিং নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন পড়ে না।)

৩.১. নিজে ওয়েবসাইট বানিয়ে ফ্রি হোস্ট ব্যবহার করা

যদি আপনি আপনার কম্পিউটারে নিজেই সাইট ডেভেলপ করে ফেলেন তো সেটা হচ্ছে সবচাইতে ভালো উপায়। এক্ষত্রে HTML, CSS, বড়জোর JavaScript ব্যববহার করে সাইট বানাবেন, PHP বা এমন কোন সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ (Server-Side Scripting Language) ও ডাটাবেজ (Database) ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ যেহেতু আমরা ফ্রি ওয়েব হোস্টিং ব্যবহার করতে যাচ্ছি অতএব সেটা PHP সাপোর্ট নাও করতে পারে, আর ডাটাবেজ ব্যবহারের সুবিধাও না থাকতে পারে। আর যদি আপনার হোস্টিং কোম্পানির ফ্রি অফারের ভেতরে এগুলোর সবই থাকে তাহলে তো কোন কথাই নেই।

৩.২: অনলাইন ওয়েবসাইট বিল্ডার সার্ভিস ব্যবহার করা

অনলাইনে অনেক সার্ভিস আছে যারা আপনাকে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করার সুযোগ করে দেবে। এক্ষেত্রে আপনাকে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশান ও হোস্টিং নিয়ে কোন চিন্তা করতে হবে না, এবং ওয়েবসাইট বিল্ডার (Website Builder / Page Builder) ব্যবহার করে ও যে কোন একটি  প্রিডিফাইন্ড (Predefined) টেমপ্লেট (Template) বা থিম (Theme) পছন্দ করে ‘টানা-ছাড়া’ (Drag & Drop) করে নিজেই ওয়েবসাইট সাজিয়ে নিতে পারবেন। নিজের কন্টেন্টগুলো যতটা সম্ভব ওয়েবসাইট বিল্ডার ব্যবহার করে-ই সাইট-এ বসিয়ে নিতে হবে।

তবে এই জিনিসের সুবিধার সাথে কিছু অসুবিধা তো আছে-ই, যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আপনার পছন্দের নাম-এর সাথে কোম্পানিটি নিজেদের ডোমেইন যোগ করে দেবে ও আপনার ওয়েবসাইটে তারা বিভিন্ন রকম বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করতে পারে। সেই সাথে ফ্রি বলতে তারা ঠিক যতটুকু ফিচার ও সুযোগ-সুবিধা (Facility) ফ্রি দেবে সেগুলোর নির্দিষ্ট সীমার ভেতরে থেকেই আপনাকে তাদের সার্ভিসটি ব্যবহার করতে হবে। আপনি চাইলেই আপনার নিজের মতো কোন সুবিধা যোগ করতে পারবেন না, সেটা করতে গেলেই তখন তারা পয়সা দাবি করবে। অবশ্যই ফ্রি সার্ভিসের কিছু বাধ্যবাধকতা তো থাকবেই এবং এই বাধ্যবাধকতা বা সুযোগ-সুবিধা যাই বলি না কেন কোম্পানি ভেদে ভিন্ন হতে পারে।

সাব-ডোমেইন ও সাব-ডিরেক্টরী

আরেকটি অন্যতম কারণ হলো ওয়েব সাইট  বিল্ডার বা ফ্রি হোস্টিং সার্ভিসগুলো সার্চ এঞ্জিন ফ্রেন্ডলি নয়। সাধারণত সার্চ এঞ্জিনগুলো এই ধরণের সাইট বা পেজগুলো কে ইনডেক্সিং করা থেকে বিরত থাকে। অর্থাৎ সার্চ এঞ্জিনের মাধ্যমে সাধারণ ভিজিটর আপনার ওয়েব সাইটটি খুঁজে পাবে না।
 
তবে ওয়েবসাইট বিল্ডার ব্যবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি করলে সবকিছু এক স্থানেই হয়ে যাচ্ছে। এই পন্থায় আপনাকে ডোমেইন, হোস্টিং ও ওয়েবসাইট ডিজাইন কোন কিছু নিয়েই তেমন দুঃচিন্তা করতে হচ্ছে না। কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ওই তিনটি সার্ভিসগুলোর সবকিছুই উক্ত কোম্পানিগুলো প্রদান করে থাকে। এই ‘মহানুভব’ কোম্পানিগুলো আপনাকে সাব-ডোমেইন বা সাব-ডিরেক্টরি হিসেবে একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ (Blog) অ্যাকাউন্ট করতে দেবে এবং নিজস্ব বা বিল্ট-ইন ওয়েবপেজ বিল্ডার প্রোগ্রামের মাধ্যমে ওয়েবসাইটের মেন্যু (Menu) ও মেন্যু সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ওয়েবপেজ তৈরি করতে দেবে, এমনকি ছবি, ডিভিও-ও আপলোড করতে দিতে পারে। অর্থাৎ শুধু আপনাকে আপনার কন্টেন্ট কম্পিউটার থেকে আপলোড করে সঠিক স্থানে বসিয়ে নিতে হবে বা সাজিয়ে নিতে হবে।

কিছু সাইট বা পেজ বিল্ডার সার্ভিস:
ওয়েব হোস্টিং-এর মূল প্রয়োজনটাই হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের ফাইলগুলো কোন একটা ওয়েব সার্ভারে আপলোড করা। যে হোস্টিং সার্ভিসগুলোর নিজস্ব সাইট বিল্ডার থাকে, সেখানে ফাইলপত্র যা তৈরি হওয়ার অনলাইনেই ওদের নিজস্ব সার্ভারের ভেতরে সবকিছু হয়ে যায়। এমন কিছু সাইট এর নাম আমি নিচে দিয়ে দিলাম। কে কোন ফিচার বা সুযোগ-সুবিধা অফার (Offer) করছে সেটা ওদের নিজ নিজ অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ঢুঁ মেরে দেখে নিতে হবে।
  • Wix
  • Weebly
  • SITE123
  • Strikingly
  • WordPress.com
  • blogger.com
  • Jimdo
  • IM Creator
  • Webnode
  • Webs.com
  • Mozello
এর মধ্যে WordPress.com, Blogger.com, Webs.com আমি ব্যক্তিগতভাবে কিছুটা নাড়াচাড়া করে দেখেছি। Wix আর Weebly -ও মনে হয় দেখেছিলাম অনেকদিন আগে। এছাড়া বাকিগুলোর ব্যপারে তেমন কোন ধারনা নেই। আপনি চাইলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে পারেন, তাছাড়া এমন আরও অনেক সার্ভিস Google-এ সার্চ করলেই পাওয়ার কথা।

উপসংহার

উপসংহারে এসে আরও কিছু ভালো-মন্দ কথা বলে নিই।

ফ্রি সার্ভিসগুলো ব্যবহারের সময় সবচেয়ে বড় যে কথাটা মনে রাখবেন তা হলো এগুলো ‘ফ্রি’! ফ্রি সার্ভিস যখন একটি কোম্পানি দেয় তখন অনেক রকম নীতিমালা (Terms & Conditions) বানানো থাকে, যার মধ্যে কিছু থাকে দায়মুক্তির কথাবার্তা। এই নীতিমালাগুলো যদি আপনি ভালো ভাবে না বোঝেন বা মেনে না চলেন তাহলে কোন একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে হয়তো দেখবেন আপনার ওয়েবসাইটটি কোন কারণ দর্শানো ব্যাতিরেকেই উধাও (Down) হয়ে গেছে! খেটেখুঁটে একটা ফ্রি ডোমেইন ও সাইট হয়তো কিছুটা জনপ্রিয় করেছিলেন, লোকে হয়তো কিছুটা চিনেছিল, সেটা এক নিমিষেই গায়েব। এতোদিনের সকল পরিশ্রম মূহুর্তেই জলে চলে গেলো! অতএব বুঝতেই পারছেন পদে পদে অনেক ‘কিন্তু’-র সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এই ’ফ্রি’-এর জগৎ। অতএব ফ্রি কিছু পেলেই সেটা গলাধকরণ শুরু করবেন না, অপেক্ষাকৃত ভালো সার্ভিসগুলো বেছে নেয়ার চেষ্টা করবেন।

তাছাড়া ফ্রি ডোমেইন বা পেজ বিল্ডারের সাব-ডোমেইন হিসেবে ওয়েবসাইট তৈরি করে সেই ওয়েব অ্যাড্রেসটি যখন আপনি আপনার অফিসিয়াল প্যাড, ভিসিটিং/বিজনেস কার্ড, সাইনবোর্ড ইত্যাদি জায়গায় ব্যবহার করবেন, অ্যাড্রেসটি দেখতে মোটেই প্রফেশনাল হবে না।

...এবং সারমর্ম

ফ্রি সার্ভিস দিয়ে আপনার কিছু দিনের প্রাথমিক চাহিদা হয়তো পূরণ হবে। আপনার মনকে লাগাম দিয়ে যদি সারাজীবন ওইসব ফ্রি সার্ভিসের স্বল্প সুযোগ-সুবিধার মধ্যেই নিজের চাহিদাকে ধরে রাখতে পারেন তো সেক্ষেত্রে ফ্রি সার্ভিসগুলো খুব খারাপ সমাধান তা আমি বলবো না। ওয়েবসাইট ডিজাইন বা ডেভেলপমেন্ট অনুশীলন করার জন্য, খরচ বাঁচানোর জন্য, ছোটখাটো প্রয়োজন পূরণ করার জন্য, স্বনির্ভর হওয়ার জন্য ফ্রি সার্ভিসগুলো ব্যবহার শুরু করে দেখতে পারেন। কিন্তু যদি প্রফেশনাল চাহিদা থাকে, নিত্যনতুন ফিচার বা আইডিয়া যোগ করার প্রয়োজন থাকে, বেশি ডিস্কস্পেস-এর প্রয়োজন হয়, ই-মেইল অ্যাড্রেস, ডাটাবেজ বা কোম্পানির ব্র্যান্ডিং (Company Branding)-এর প্রশ্ন চলে আসে, ইত্যাদি ইত্যাদি, তখন সময়ের সাথে সাথে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন যে আপনার এমন অনেক চাহিদা তৈরি হচ্ছে যা ফ্রি সার্ভিসগুলো দিয়ে পূরণ করা সম্ভব হচ্ছে না। তখন আপনাকে পেইড সল্যুশন (Paid Solution)-এর দিকেই যেতে হবে।

বোনাস

কি মনে হচ্ছে? হতাশ?....তাহলে নিচের লিংকগুলো একটু দেখে নিতে পারেন-
  • ব্লগার.কম-এ আমার ফ্রি ব্লগ (যেটা এখন দেখছেন): https://shahriarzahan.blogspot.com
  • ব্লগার.কম-এ বানানো আরও একটি ওয়েবসাইট: http://aporajitaonline.blogspot.com
  • এছাড়া বিভিন্ন ফ্রি সার্ভিস ব্যবহার করে তৈরি কিছু ওয়েবসাইট-এর উদাহরণ:
    • https://teoalida.webs.com
    • https://coffee-shop33.webnode.com
    • https://yogabusiness.weebly.com
    • https://tooltester.webstarts.com/index.html
    • https://photographytooltester.jimdofree.com
    • https://biztest.site123.me
    • http://blogger.mozello.com
    • http://furniturestoredemo.strikingly.com
    • http://roberts-fabulous-project-adfc12.webflow.io
    • https://zeitfrbrot.bookmark.com
এবার বেশ আশার আলো দেখা যাচ্ছে, কি বলেন? 😃

© A.S.M. Shahriar Zahan | www.zahantech.com

[Photos from Pixabay]
পূর্ববর্তী পর্ব: ওয়েবসাইট চাই, কিভাবে কি করবো?

No comments:

Post a Comment