Hungry to Know

Saturday, January 26, 2019

ওয়েব সাইট কী? কেন প্রয়োজন?

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (Information & Commutation Technology) বর্তমানে বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি। নিউমেরিক (Numeric) ক্যালকুলেশন, ডাটা অ্যানালাইসিস ও তথ্য সংরক্ষণের প্রয়োজন থেকে এর শুরু। কিন্তু বর্তমানে এটা এমন এক অবস্থায় এসে উপস্থিত হয়েছে যে মানব সভ্যতার কর্মযজ্ঞের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই এখন এই প্রযুক্তির অবিচ্ছেদ্য ব্যবহার হচ্ছে। যোগাযোগ থেকে বিনোদন, চিকিৎসা থেকে শিক্ষাব্যবস্থা, গবেষণা থেকে উৎপাদন ব্যবস্থা কিংবা বাজার ব্যবস্থাপনা সবকিছুই এখন এই প্রযুক্তির উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। সভ্যতার বিভিন্ন ধাপে বিভিন্ন যুগ পাড়ি দিয়ে অবশেষে সভ্যতা এখন ইনফরমেশন টেকনোলজির যুগ পাড়ি দিচ্ছে। তথ্যই এখন শক্তি।
 
এমতাবস্থায় তথ্য প্রযুক্তির সাথে সম্পর্কিত নানান শব্দের সাথে এখন আমরা প্রত্যেকেই কম-বেশি সবাই সুপরিচিত, যা ‍ঠিক ১০টি বছর আগেও ঠিক এমনটা ছিলো না। তেমনই দুটি শব্দ হচ্ছে -  ইন্টারনেট (Internet) ও ওয়েবসাইট (Website)।

ইন্টারনেট (Internet)
পৃথিবীব্যাপি বিস্তৃত কম্পিউটারের সর্ববৃহৎ নেটওয়ার্ক (Network) হচ্ছে ইন্টারনেট। দু’টি কম্পিউটারের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে তথ্য আদান-প্রদান করার মধ্য দিয়ে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের ধারণা শুরু হলেও সময়ের পরিক্রমায় সেটাই পরিণত হয়েছে সুবিশাল কম্পিউটার নেটওয়ার্কে যেখানে এখন আর দু’টি বা তিনটি নয়, লক্ষ-লক্ষ কম্পিউটার বা ডিভাইস একে অপরের সাথে সংযুক্ত। এই বিরাট নেটওয়ার্কই বর্তমানে ইন্টারনেট নামে পরিচিত। এই নেটওয়ার্কে এখন শুধু কম্পিউটারই নয় বরং আরও নানান রকম ডিভাইস (Device) সংযুক্ত, যেমন আপনার হাতের স্মার্টফোন বা আপনার ঘরের স্মার্টটিভি। এই ধরণের ডিভাইসগুলিতে ইন্টারনেট সংযোগ চালু করা মাত্রই তা এই বৃহৎ নেটওয়ার্কের অংশীদার হয়ে যাচ্ছে।

ওয়েবসাইট (Website)
শুধু কিছু যন্ত্র বা ডিভাইসের সংযোগ দ্বারা তৈরি সর্ববৃহৎ নেটওয়ার্কই না, বরং ইন্টারনেট এখন পৃথিবীর সর্ববৃহৎ তথ্যভান্ডার, অন্যতম জ্ঞানের উৎস ও যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যমও বটে। আর এই সুবিশাল তথ্যভান্ডারের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে ওয়েবসাইট। একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে নানান তথ্যের সমাহার যা কিনা অন্য কোথাও কোন একটি কম্পিউটারে রাখা আছে। এই ধরণের কম্পিউটারকে আমরা আদর করে সার্ভার কম্পিউটার বা ওয়েব সার্ভার বলে ডাকি। অর্থাৎ অন্য একটি সার্ভার কম্পিউটারে কিছু কথা এমনভাবে সাজানো আছে যে একটি ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটারে (বা মোবাইলে) বসে সেই তথ্যগুলি দেখতে পারছেন।

এখন, কি এই তথ্য? কেন এই তথ্য আমার দেখা প্রয়োজন?

শত শত বই মিলে যেমন একটি লাইব্রেরী গড়ে উঠে, তেমনি কোটি কোটি ওয়েবসাইট মিলে তৈরি হয়েছে এক বিশাল তথ্যের মহাসাগর যা একটি ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে মূহুর্তেই আপনার হাতের মুঠোয় চলে আসবে। এই তথ্য হতে পারে কারও ব্যক্তিগত বা প্রাতিষ্ঠানিক অথবা ব্যবসায়িক তথ্য, হতে পারে পড়ালেখা অথবা গবেষণার তথ্য। এই তথ্য আবার নানান ধরণের হতে পারে, যেমন  টেক্সট, ছবি বা ইমেজ, অডিও, ভিডিও, অ্যানিমেশন ইত্যাদি। বর্তমানে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নানান ওয়েবভিত্তিক সেবা প্রদানও সম্ভব হচ্ছে। যেমন অনলাইনের মাধ্যমে চাকুরীর আবেদন করা যাচ্ছে অথবা যোগাযোগ সম্পন্ন করা হচ্ছে (ই-মেইল, চ্যাটিং, ইত্যাদি), এমনকি অনলাইন ক্লাসের মাধ্যমে পড়ালেখাও সম্ভব হচ্ছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে কেন আপনি এই মহাসাগরের অংশ হবেন? কি দরকার আপনার নিজের অহেতুক একটি ওয়েবসাইটের?

খুবই ন্যায্য প্রশ্ন। এর জন্য প্রথমেই বুঝতে হবে একটি ওয়েবসাইট আসলে কি করতে পারে আপনার জন্য।

প্রথমত আপনার নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট যদি থাকে তবে আপনিও সেই মহাসাগরের একটি অংশে পরিণত হবেন। আপনার নিজস্ব অস্তিত্ব-পরিচয়-ঠিকানা তৈরি হবে। নতুবা আপনার অবস্থান এই নেটওর্য়াকের বাহিরে। বাস্তব পৃথিবীতে একজন ঠিকানা পরিচয়হীন মানুষ যেমন, এই ভার্চুয়াল জগতেও আপনি তেমনই একজন ঠিকানা পরিচয়হীন মানুষ (বা প্রতিষ্ঠান)।
 
একটি দোকানের কথা চিন্তা করুন। দোকানটি সেখানে আছে, পণ্য সাজানো আছে, দোকানীও দাঁড়িয়ে আছেন পণ্য বিক্রয় করবার জন্য। কিন্তু দোকানটির কোন সাইনবোর্ড নেই, কোন নাম নেই, ঠিকানা লেখা নেই, যোগাযোগের কোন মাধ্যম উল্লেখ করা নেই, বিজনেস কার্ড নেই। এমন অবস্থায় দোকানি এবং কাস্টমারকে ঠিক কি কি সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে?

ওয়েবসাইট আপনার জন্য যা করতে পারে:
অতএব প্রথমেই বলতে হয়, ওয়েবসাইট আপনার বা আপনার ব্যবসার আধুনিক পরিচয় ও ঠিকানা। একজন মানুষ, বাড়ি বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের একটি ঠিকানা থাকে, তা না হলে তা বিশ্বাসযোগ্যতা হারায়। ওয়েবসাইট ও এতে প্রদত্ত তথ্য-ও আপনার অস্তিত্ব ও বিশ্বাসযোগ্যতা তুলে ধরে।

কোন তথ্য প্রয়োজন হলে অথবা কোন প্রতিষ্ঠানের ব্যপারে জানতে চাইলে আমরা এখন প্রথমেই অনলাইনে বা ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকে। এখন আপনার বা আপনার প্রতিষ্ঠানের যদি কোনো ওয়েবসাইট না থাকে তবে কিভাবে মানুষ আপনাকে অনলাইনে খুঁজে পাবে? আর এভাবে হয়তো আপনি আপনার অজান্তেই সম্ভাব্য গ্রাহক হারাতে থাকবেন।

দ্বিতীয়ত, একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সেবা বা প্রতিষ্ঠানের সার্বক্ষণিক একটি বিজ্ঞাপন অথবা প্রধান মুখপাত্র।

আমরা জানি যে, ইন্টারনেট বা ওয়েবসাইট কখনো বন্ধ থাকে না, রাত দিন ২৪ ঘন্টা-ই এটা চালু থাকে। অতএব যে কেউ যে কোন সময় আপনার ওয়েবসাইটে এসে আপনার প্রতিষ্ঠানের ব্যপারে জানতে পারে, আপনার সার্ভিস অথবা পণ্যের ব্যপারে জানতে পারে, আপনার পূর্বের কাজ বা প্রোজেক্টসমূহ, কাজের সুনাম ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারে। রাত যদি হয় ৩টা, যখন কিনা আপনি গভীর ঘুমে বিভোর, প্রতিষ্ঠান বন্ধ, তখনো এই কাজগুলি আপনার হয়ে আপনার ওয়েবসাইট করতে থাকবে। প্রয়োজনে সেই মানুষটি আপনাকে একটি একটি ইমেইল পাঠাতে পারে সরাসরি যোগাযোগ করবার জন্য। আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠে ইমেইলটি পেয়ে যাবেন এবং উক্ত ব্যক্তিটির সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবেন।

একটি ওয়েবসাইট থাকার ফলে যেসব সুবিধা আপনি পেতে পারেন:
  • সপ্তাহের ৭ দিন ২৪ ঘন্টা ওয়েবসাইট নিরবে তার সার্ভিস দিতে থাকে। আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য এমন কর্মঠ ও ক্লান্তিহীন কর্মী আর কোথাও পাবেন না।
  • একটি ওয়েবসাইটি পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের যেকোন মানুষ যেকোন সময় দেখতে পায়। অতএব পাসপোর্ট-ভিসা ছাড়াই সারা পৃথিবী আপনার জন্য খোলা।
  • বর্তমান যুগে আপনার কোম্পানীর একটি ওয়েবসাইট আপনার সার্ভিসকে আরো স্মার্ট, মান সম্পন্ন করে তুলবে, আপনার ইমেজ ও বিশ্বাসযোগ্যতা গড়ে তুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
  • বিজ্ঞাপন প্রচারের ব্যয় ধরে যদি তুলনা করা হয় তবে ওয়েবসাইট হচ্ছে প্রচারের অন্যতম সাশ্রয়ী একটি মাধ্যম। এমন কি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নতুন তথ্য, পণ্য বা সেবা তৎক্ষণাৎ অনলাইনে প্রচার শুরু করা সম্ভব নিজের ইচ্ছামত। রেডিও-টেলিভিশন-নিউজপেপারের অপেক্ষায় বসে থাকার কোন প্রয়োজন নেই, আর সেগুলোর খরচের কথা নাই-ই বা বললাম।
  • গ্রাহকদের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ, তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যম হিসেবে ওয়েবসাইট অপ্রতিদ্বন্দ্বী। উন্নত কাস্টমার সার্ভিস প্রদানে ওয়েবসাইট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  • একটি ওয়েবসাইট আপনার প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি ব্র্যান্ড-এ পরিণত হয়। আপনার ওয়েবসাইটটি যদি তথ্যবহুল ও হালনাগাদ থাকে, তবে গ্রাহকদের কাছে আপনার বা আপনার প্রতিষ্ঠানের গ্রহণযোগ্যতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেশি বৃদ্ধি পায়। এবং এই তথ্য হালনাগাদ আপনি যে কোন সময়ই চাইলেই দ্রুততার সাথে করতে পারেন।
  • অনলাইনে সামাজিক আদান-প্রদান বর্তমানে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। অতএব অনলাইন জগতে আপনার বা আপনার প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতি থাকা প্রচার-প্রসারের জন্য অত্যন্ত জরুরী। একটি চমৎকার ওয়েবসাইট এসব ক্ষেত্রে আপনাকে অনেকটাই এগিয়ে রাখবে।
  • বর্তমানে অনলাইনে নানাবিধ উপায়ে আয় করা সম্ভব। অনলাইন আয়ের ক্ষেত্রে নিজস্ব একটি ওয়েবসাইট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।
  • প্রয়োজনীয় ওয়েব অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে আপনার প্রতিষ্ঠানের কর্মকান্ড আপনি স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থাপনার দিকে এগিয়ে নিতে পারেন। যেমন অনলাইনে পণ্যের কেনা-বেচা, অনলাইন পয়েন্ট-অফ-সেলস, অ্যাকাউন্টিং -ইত্যাদি সফটওয়্যার বা অ্যাপলিকেশনের ব্যবহার।
এগুলো তো গেল মোটামুটি একটা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে মাথায় রেখে ওয়েবসাইটের প্রয়োজনীয়তা ও সুবিধা তুলে ধরা। এখন আপনি যদি একজন ফটোগ্রাফার হন, অথবা গবেষক, হন একজন কবি/সাহিত্যিক/লেখক অথবা শিক্ষক, অথবা প্রচলিত বা অপ্রচলিত যে কোন পেশার মানুষ তাহলেও একটা ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার নিজস্ব কর্মপরিধি ও স্বকীয়তা তুলে ধরবার সর্বাধুনিক, সহজ, দৃষ্টিনন্দন অথচ সাশ্রয়ী মাধ্যম।

কি কি ধরণের ওয়েবসাইট হতে পারে:
  • ব্লগ ও ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
  • পোর্টফোলিও / বায়োডাটা / হবি (শখ) ওয়েবসাইট।
  • ব্যবসায়িক ওয়েবসাইট / ব্রশিয়ার ওয়েবসাইট / ক্যাটালগ ওয়েবসাইট।
  • প্রতিষ্ঠানের পরিচিতিমূলক ওয়েবসাইট।
  • জব বোর্ড / জব পোর্টাল।
  • অনলাইন ডিরেক্টরী।
  • প্রশ্নত্তর ওয়েবসাইট।
  • ই-কমার্স ওয়েবসাইট / কোন সার্ভিস প্রদানমূল ওয়েবসাইট।
  • অলাভজনক / ধর্মীয় ওয়েবসাইট।
  • গবেষণাপত্র প্রকাশের ওয়েবসাইট।
  • বিনোদনমূলক ও যোগাযোগের ওয়েবসাইট।
  • অনলাইন কমিউনিটি ওয়েবসাইট / সোস্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট।
  • নলেজবেস / উইকি ওয়েবসাইট।
  • স্কুল / কলেজ ওয়েবসাইট।
  • টিউটোরিয়াল ওয়েবসাইট।
  • অ্যাকাউন্টিং / পে-রোল / অফিস ব্যবস্থাপনা ওয়েবসাইট।...
...আসলে এতো ধরণের ওয়েবসাইট আছে যে যার তুলনায় এই তালিকা অতি নগণ্যই বলা যায়। ওয়েবসাইটের কোন বাঁধাধরা শ্রেণিবিভাগ বা ধরণ নেই। নিত্যদিন নানান ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে। হয়তো নতুন কোন ধরণের আইডিয়া এলো আপনার মনে, যা একজন ওয়েব ডিজাইনার বা ডেভেলপারের সহায়তায় সফলভাবে বাস্তবে রূপ নিতে পারে, হয়ে উঠতে পারে জনপ্রিয়। এই যে আজকের ফেসবুক, ছেলে-বুড়ো সবার কাছে জনপ্রিয়, সেটা মার্ক জুকারবার্গের হাত ধরে কিভাবে তৈরি হয়েছে সেই গল্পটা তো আমাদের সবারই জানা, তাই না!

সময়ের পরিক্রমায় ব্যবসায়িক, প্রাতিষ্ঠানিক, ব্যক্তিগত, শিক্ষা, চিকিৎসা, গবেষণা ইত্যাদি কাজে ওয়েবসাইট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশে সহ বিশ্বের সকল দেশে ওয়েবসাইট এর চাহিদা বাড়ছে। প্রয়োজনের ধরণ, সেবা বা অন্যান্য বিষয়ের উপরে নির্ভর করে সাধারণত ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়ে থাকে। একটি ভালমানের ওয়েব সাইট খুব দ্রুত মানুষের কাছে পৌছে যেতে পারে। প্রযুক্তি যেভাবে এগোচ্ছে, সহজলভ্য ও জনপ্রিয় হচ্ছে, তেমনটা হলে এমন একটা সময় আসবে, যখন প্রতিটি মানুষের কমপক্ষে একটি করে নিজের ওয়েবসাইট থাকবে, একটি মোবাইল নম্বর অথবা একটি ই.মেইল ঠিকানার মত একটি ওয়েবসাইট থাকাও অত্যাবশকীয় হয়ে উঠবে - এটা বললে হয়তো অত্যুক্তি হবে না মোটেও।

ইন্টারনেট পুরো বিশ্বকে নিয়ে এসেছে হাতের মুঠোয়। আর আপনার অথবা আপনার প্রতিষ্ঠানের একটি ওয়েবসাইট আপনাকে নিয়ে যাবে একদম খোলা বিশ্বমঞ্চে!

© A.S.M. Shahriar Zahan | www.zahantech.com

[Photo by RODNAE Productions from Pexels]

পরবর্তী পর্ব: ওয়েবসাইট চাই। কিভাবে কি করবো?

No comments:

Post a Comment